হাওজা নিউজ এজেন্সি: মঙ্গলবার তিনি নিজ কার্যালয়ে সফররত ইরানি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাজিদ মীর আহমাদি ও তাঁর সঙ্গে থাকা প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক করেন।
আল-আরাজির কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে আঞ্চলিক নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ ও হুমকি, পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় এবং দুই দেশের মধ্যে সুসম্পর্কের নীতির ভিত্তিতে যৌথ নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা হয়। এসব পদক্ষেপের কিছু অংশ ইতোমধ্যে দুই দেশের স্বাক্ষরিত নিরাপত্তা চুক্তির অন্তর্ভুক্ত।
এ সময় দুই পক্ষ আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় করণীয় বিষয়েও মতবিনিময় করেন।
আল-আরাজি বৈঠকে জোর দিয়ে বলেন, প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে আগ্রাসনের ঘাঁটি হিসেবে ইরাকের ভূখণ্ড ব্যবহারের বিষয়টি ইরাক কখনোই মেনে নেয়নি এবং এই অবস্থান সবসময়ই স্পষ্ট ও দৃঢ়।
তিনি আরও জানান, ইসরায়েলি দখলদার শাসন ইরাকের আকাশসীমা ব্যবহার করে ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের ওপর হামলা চালানোর কারণে ইরাক জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করেছে।
শেষ পর্যন্ত ইরাকের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পুনরায় আশ্বস্ত করেন যে, ইরাক সরকার, প্রধানমন্ত্রী এবং সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক মোহাম্মদ শিয়া আল-সুদানি আগের মতো কোনো আগ্রাসন যাতে পুনরায় সংঘটিত না হয়, সেজন্য সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেবেন।
আপনার কমেন্ট